Content Writing



এই কোর্সটি থেকে যা শিখবেন

একজন সাকসেসফুল ফ্রিল্যান্সার হওয়ার জন্য ফ্রিল্যান্সিং কীভাবে শিখবেন তার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বিস্তারিত গাইডলাইন পাবেন।
আন্তজার্তিক ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস (যেমন: Upwork, Fiverr) - এ নিজের আকর্ষণীয় প্রোফাইল তৈরি এবং কাজ পাবার পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পারবেন।
কোর্সের ”মার্কেটপ্লেস গাইডলাইন”-এর অধীনেই রয়েছে বেশ কয়েকটি বিশেষায়িত ভিডিও, যার প্রতিটি ভিডিওতে ধাপে ধাপে হাতে কলমে দেখানো হয়েছে মার্কেটপ্লেস থেকে কীভাবে উপযুক্ত কাজ খুঁজে বের করে তা সঠিকভাবে সম্পন্ন করে ক্লায়েন্টের কাছ থেকে পেমেন্ট রিসিভ করতে হয়।
ফ্রিল্যান্সিং এর দুনিয়ায় সবচেয়ে বেশি চাহিদা রয়েছে এমন কয়েকটি স্কিলগুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন। সেই সাথে জানতে পারবেন ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ, কিভাবে এই স্কিলগুলোকে আয়ত্তে আনতে হয়, তার বেসিকস্।
নিজের একটা স্বাধীন, বৈধ ও উপভোগ্য পেশা বেছে নেয়া শিখতে পারবেন।

কোর্সটি সম্পর্কে

ফ্রিল্যান্সিং বর্তমানে বাংলাদেশের তরুন-তরুনীদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় ও লাভজনক একটি পেশা। এই মূহুর্তে দেশে ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যা সাড়ে ৬ লাখ এরও বেশী! এবং দেশে টিম-ভিত্তিক ফ্রিল্যান্সিং কোম্পানির সংখ্যা প্রায় ১৬০০। বিশ্বে এই র‌্যাংকিংয়ে আমাদের অবস্থান ৮ নম্বরে। সব মিলিয়ে প্রতি বছর প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ইউএস ডলার বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয় ফ্রিল্যান্সিং খাত থেকে!

বর্তমানে প্রযুক্তি ও মেধাশক্তি রপ্তানি খাত থেকে বাংলাদেশের মোট বাৎসরিক আয় হয় ১.১ বিলিয়ন ইউএস ডলার, যা ২০২৫ সালের ভেতর ৫ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করতে সম্প্রতী বাংলাদেশ সরকার নতুন এক লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে, এবং এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ফ্রিল্যান্সারদেরকে বিভিন্ন রকম সুযোগ-সুবিধা ও আর্থিক প্রণোদনা দেয়া হবে বলে সরকার থেকে ঘোষণা দেয়া হয়েছে। (সূত্র: দ্য ডেইলি স্টার: মে ১৮, ২০২২ ইং)

আসুন জেনে নেয়া যাক, কেন আপনি ফ্রিল্যান্সিং করবেন? ফ্রিল্যান্সিং করলে:
  • আপনার কাজের সঠিক মূল্যায়ন হবে; ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী পেমেন্ট পাবেন।
  • এছাড়াও আছে নিজের ইচ্ছেমতো কর্মঘন্টা বেছে নেবার সুবিধা!
  • আছে টাস্ক-ওরিয়েন্টেড ওয়ার্ক কালচার।
  • একাধিক খাতে আপনার দক্ষতা থাকলে একাধিক রকম প্রজেক্টেই কাজ করার সুযোগ পাবেন! এত যেমন বাড়বে আপনার পেমেন্ট, তেমনি বাড়বে অভিজ্ঞতা!
  • বেকারত্বের অভিশাপ থেকে দ্রুত ও সহজে মুক্ত হতে পারবেন।
  • সরকার কর্তৃক আর্থিক প্রণোদনা (ক্যাশ ইনসেনটিভ) পাবার উপযোগী হবার যোগ্যতা অর্জন করতে পারবেন।
  • ফ্রিল্যান্সিংয়ে আর্থিক কোন পুজিঁর প্রয়োজন নেই, তাই আর্থিক কোন ‍ঝুকিঁও নেই। আপনার একমাত্র পুজিঁ হচ্ছে আপনার স্কিল!
  • এই কোর্সে থাকছে:
  • ফ্রিল্যান্সিং কী ও কাকে বলে।
  • ফ্রিল্যান্সিং কীভাবে শুরু করতে হয়।
  • ফ্রিল্যান্সিং এর বেশ কিছু দরকারি টিপস ও হ্যাকস।
  • কীভাবে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করার মাধ্যমে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
  • লাইভ প্রজেক্টের মাধ্যমে কী করে একটি কাজ শুরু থেকে শেষ করে পেমেন্ট নেয়া যায়।
  • একটি ফলপ্রসূ এবং লাভজনক ফ্রিল্যান্স ব্যবসা কীভাবে তৈরি করতে হয়।
  • স্পেশালাইজড প্রোফাইল কিভাবে বানাতে হয়।
  • একটি ফ্রিল্যান্স পোর্টফোলিও তৈরি করার নিয়ম।
  • প্রয়োজনীয় সব ফ্রিল্যান্সিং দক্ষতা শিখে কীভাবে আরোও পেশাদার হওয়া যায় তার পরীক্ষিত কৌশল।
  • সেই স্কিলগুলোকে আপনি কীভাবে শনাক্ত করবেন, এরপর সেগুলোকে কিভাবে আয়ত্তে আনবেন, শাণিত করবেন, এবং সবশেষে মার্কেটপ্লেসে কিভাবে প্রয়োগ করবেন, তার আদ্যোপান্ত ব্যাখা করে হাতে কলমে দেখানো হয়েছে আমাদের এই “ঘরে বসে Freelancing” কোর্সে। তাই আর দেরী না করে আজই এই কোর্সে ভর্তি হয়ে আপনিও হয়ে যান একজন আর্থিকভাবে সম্পূর্ণ সাবলম্বী ফ্রিল্যান্সার!

    এই কোর্সটি আপনাকে যেভাবে সাহায্য করবে:

    • একজন পেশাদার ফ্রিল্যান্সার হয়ে কীভাবে ব্যক্তিগত, পেশাগত এবং আর্থিকভাবে স্বাধীনতা পাবেন।
    • অনলাইন থেকে আয়ের একটি পার্ট-টাইম বা ফুল টাইম উৎস তৈরি করতে পারবেন।
    • ফ্রিল্যান্স স্পেশালাইজড প্রোফাইল এবং আন্তজার্তিক মার্কেটপ্লেসের মানদন্ডে নিজের প্রফেশনাল পোর্টফোলিও তৈরি করতে পারবেন।
    • যারা গতানুগতিক ক্যারিয়ারে সফল হতে পারেননি, তারা ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে অন্যান্য সফল ফ্রিল্যান্সারদের মতো সহজেই নিজেও একটি সফল ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন।

    0 comments:

    Post a Comment